বাংলা নববর্ষে সিরাজগঞ্জে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বর্নাঢ্য র্যালি ও আনন্দ শোভাযাত্রা
মাসুদ রেজা,স্টাফ রিপোর্টারঃ
নববর্ষ বিদায়ী বছরের গ্লানি মুছে দিয়ে বাঙালি জীবনে ওড়ায় নতুনের কেতন, চেতনায় বাজায় মহামিলনের সুর। সব ভেদাভেদ ভুলে সব বাঙালিকে দাঁড় করায় এক সম্প্রীতির মোহনায়। সিরাজগঞ্জেও এর ব্যতিক্রম নয়। বর্ষবরণের উচ্ছ্বাসে মেতেছে সিরাজগঞ্জেও।
বৃহস্পতিবার (১৪ এপ্রিল) সকাল ১০টায় জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা প্রশাসন কার্যালয়ের সামনে থেকে সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মীসহ সর্বস্তরের সাধারণ মানুষের এক বিশাল বর্ণাঢ্য র্যালি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
এপ্রিলের ১৪ তারিখ বাংলা বর্ষপঞ্জির প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ। এই দিনটি বাংলাদেশের সবচাইতে বড় উৎসবগুলোর একটি। মুসলিম সম্প্রদায়ের দুইটি ঈদের পর পহেলা বৈশাখই দেশের সর্বোচ্চ সংখ্যক মানুষ উদযাপন করে থাকেন।
র্যালিতে অন্যান্যদের মধ্যে সিরাজগঞ্জ-২ (সদর-কামাখন্দ) আসনের সংসদ সদস্য অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত মুন্না, জেলা প্রশাসক ড. ফারুক আহাম্মদ, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাড. কে, এম, হোসেন আলী হাসান, সহ-সভাপতি আবু ইউসুফ সুর্য্য, অ্যাড. বিমল কুমার দাস, ইসহাক আলী, পৌর মেয়র সৈয়দ আব্দুর রউফ মুক্তা, স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ তোফাজ্জল হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো. মনির হোসেন, সিরাজগঞ্জ সিভিল সার্জন রামপদ রায়, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ডিএসবি ফারহানা ইয়াসমিন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন, সদর সার্কেল মো. জসিম উদ্দীন, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল মতিন মুক্তা, সদর থানার ওসি মো. নজরুল ইসলাম অংশগ্রহণ করেন।
প্রসঙ্গত করোনার কারণে পর পর দুইবার পহেলা বৈশাখের কোন আয়োজন ছিল না একদমই।এবার মাহে রমজানের কারণে সকল উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে পহেলা বৈশাখের আনুষ্ঠানিকতা করা হয়েছে সংক্ষিপ্ত।